শ্রাবণে কবিতা বহুনির্বাচনী প্রশ্ন উত্তরসহ PDF সপ্তম শ্রেণির বাংলা পাঠ্যসূচির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সুকুমার রায় তাঁর কবিতায় বৃষ্টির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, শিশুমনের আনন্দ এবং ঋতুর আনন্দময় অভিজ্ঞতাকে চিত্রায়িত করেছেন। শিক্ষার্থীদের জন্য এই শ্রাবণে কবিতা বহুনির্বাচনী প্রশ্ন উত্তরসহ PDF শিক্ষার্থীদের কেবল পরীক্ষার প্রস্তুতি নয়, বরং কবিতার ভাব ও প্রেক্ষাপট ভালোভাবে অনুধাবনের ক্ষেত্রেও সহায়ক।
এখানে দেওয়া প্রশ্নগুলো শ্রাবণে কবিতা MCQ উত্তরসহ PDF শিক্ষার্থীদের শব্দার্থ, পাঠের মূল ভাব এবং কবির রচনার প্রতি দৃষ্টি আরও সুদৃঢ় করবে। MCQ পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা দ্রুত আত্মমূল্যায়ন করতে পারবে এবং পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত থাকতে পারবে।
শ্রাবণে কবিতা ৫০+ বহুনির্বাচনী প্রশ্ন (MCQ) – সুকুমার রায়
১. “শ্রাবণে” কবিতাটির রচয়িতা কে?
ক. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর খ. সুকুমার রায় গ. জয় গোস্বামী ঘ. কাজী নজরুল ইসলাম
২. “অফুরান নামতায় বাদলের ধারাপাত” অর্থে ‘নামতা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
ক. গুণ করার তালিকা খ. নদীর ঢেউ গ. বর্ষা ঘ. মেঘের ভাঙন
৩. কবিতায় “ছাত” শব্দের অর্থ কী?
ক. ছাদ খ. পানি গ. মেঘ ঘ. বাতাস
৪. “বারিধার” শব্দের অর্থ কী?
ক. নদীর স্রোত খ. জলের ধারা গ. মেঘের ছায়া ঘ. বাতাসের গতি
৫. কবিতায় “উন্মাদ শ্রাবণ” বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
ক. শান্ত বর্ষা খ. ঝঞ্ঝাবহুল বর্ষা গ. অবিরাম বর্ষা ঘ. হালকা বৃষ্টি
৬. শ্রাবণ মাসে প্রকৃতি কীভাবে পরিবর্তিত হয়, কবিতায় তা কোন মাধ্যমে ফুটেছে?
ক. রৌদ্রোজ্জ্বল খ. ম্লান গ. ধূসর ঘ. বর্ষাবহুল ও প্রাণবন্ত
৭. “জর্জর” শব্দের অর্থ কী?
ক. কাতর খ. শক্ত গ. শান্ত ঘ. নীরব
৮. “নিঃঝুম” শব্দটির অর্থ কী?
ক. নিঃশব্দ খ. ঝঞ্ঝার গ. বৃষ্টির ঘ. শান্ত
৯. “শ্রাবণে” কবিতাটি কোন গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত?
ক. আবোল তাবোল খ. খাই খাই গ. হযবরল ঘ. পাগলা দাশু
১০. কবিতায় বর্ষার বর্ণনা প্রধানত কীভাবে হয়েছে?
ক. রৌদ্রোজ্জ্বল খ. ঝঞ্ঝার মতো গ. অবিরাম বৃষ্টি ঘ. শান্ত বর্ষা
১১. “জল বারে জল ঝরে সারাদিন সারারাত” অংশে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
ক. নদীর ঢেউ খ. অবিরাম বর্ষণ গ. মেঘের ভাঙন ঘ. গাছপালার হিল্লোল
১২. “আকাশের মুখ ঢাকা” অংশে কী বোঝানো হয়েছে?
ক. আকাশ পরিষ্কার খ. মেঘে ঢাকা গ. রৌদ্রোজ্জ্বল ঘ. বাতাস হালকা
১৩. কবিতায় বর্ষার আবহে গাছপালা কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায়?
ক. শুকিয়ে যায় খ. প্রাণ ফিরে পায় গ. হিমায়িত হয় ঘ. নীরব থাকে
উত্তর: খ. প্রাণ ফিরে পায়
১৪. “জলেজলে জলময় দশদিক টলমল” অংশে কী বোঝানো হয়েছে?
ক. পানিতে ভরা পৃথিবী খ. নীরব বর্ষা গ. শুষ্ক ঋতু ঘ. গ্রীষ্মের তাপ
১৫. কবিতায় “অবিরাম একই গান” দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
ক. মানুষের গান খ. বৃষ্টির অবিরাম শব্দ গ. নদীর গান ঘ. পাখির গান
১৬. “ধুয়ে যায় যত তাপ জর্জর গ্রীষ্মের” অংশের অর্থ কী?
ক. গ্রীষ্ম বাড়ে খ. রোদ কমে গ. গ্রীষ্মের তাপ মুছে যায় ঘ. বর্ষা শেষ হয়
১৭. কবিতায় বর্ষার শেষে প্রকৃতির রূপ কেমন হয়ে ওঠে?
ক. ম্লান ও ধূসর খ. উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত গ. শুকনো ও নির্জীব ঘ. ঝঞ্ঝাবহুল
১৮. “শুধু যেন বাজে কোথা নিঃঝুম ধুকধুক” অংশে কী বোঝানো হয়েছে?
ক. নির্জন নিঃশব্দ খ. বৃষ্টির শব্দ গ. নদীর স্রোত ঘ. বাতাসের শীতলতা
১৯. শ্রাবণ মাসে প্রকৃতির রূপান্তরের সাথে মানুষের কোন অনুভূতির মিল পাওয়া যায় কবিতায়?
ক. আশা ও দুঃখ খ. আনন্দ ও বিষণ্ণতা গ. ঘৃণা ও শান্তি ঘ. নিরাশা ও ক্রোধ
২০. সুকুমার রায়ের পিতা কে ছিলেন?
ক. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর খ. উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী গ. জয় গোস্বামী ঘ. কাজী নজরুল ইসলাম
২১. সুকুমার রায়ের কোন পরিচিত গ্রন্থের নাম নয়?
ক. আবোল তাবোল খ. খাই খাই গ. হযবরল ঘ. পথের পথে
২২. কবিতায় বর্ষার মূলভাব কী?
ক. শান্তি ও আনন্দ খ. শূন্যতা গ. ঝঞ্ঝা ও তীব্রতা ঘ. ম্লানতা ও বিষণ্ণতা
২৩. কবিতায় “পৃথিবীর ছাত পিটে ঝমাঝম্ বারিধার” অংশে “ছাত” কী বোঝাচ্ছে?
ক. মেঘ খ. ছাদ গ. নদী ঘ. বাতাস
২৪. “উৎসব ঘনঘোর উন্মাদ শ্রাবণের” অংশে কী বোঝানো হয়েছে?
ক. বর্ষার আনন্দ ও উৎফুল্লতা খ. বর্ষার শান্তি গ. শুষ্ক ঋতু ঘ. মেঘের ভাঙন
২৫. কবিতায় “জল বারে জল ঝরে” দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
ক. নদীর ঢেউ খ. অবিরাম বর্ষা গ. পাখির গান ঘ. বাতাসের শব্দ
২৬. কবিতায় “জলময় দশদিক টলমল” দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
ক. পানিতে ভরা পৃথিবী খ. শুষ্ক ঋতু গ. নদীর শান্তি ঘ. বাতাসের নীরবতা
২৭. “অফুরান নামতায় বাদলের ধারাপাত” অংশে বৃষ্টিকে কোন ভাবে তুলনা করা হয়েছে?
ক. শিশুদের খেলা খ. নামতার তালিকা গ. নদীর স্রোত ঘ. বাতাসের গান
২৮. “জল বারে জল ঝরে সারাদিন সারারাত” অংশে বৃষ্টিকে কীভাবে প্রকাশ করা হয়েছে?
ক. মাঝে মাঝে খ. অবিরাম গ. বিরতি নিয়ে ঘ. হালকা
২৯. “আকাশের মুখ ঢাকা” দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
ক. পরিষ্কার আকাশ খ. মেঘে ঢাকা আকাশ গ. রৌদ্রোজ্জ্বল আকাশ ঘ. নীল আকাশ
৩০. “ধরণীর আশাভয় ধরণীর সুখদুখ” অংশে কী বোঝানো হয়েছে?
ক. পৃথিবীর শান্তি ও আনন্দ খ. প্রকৃতির অনুভূতি গ. মানুষের আশা ও দুঃখ ঘ. মেঘের ভাঙ
৩১. “স্নান করে গাছপালা প্রাণখোলা বরষায়” অংশে কী বোঝানো হয়েছে?
ক. গাছপালা শুকিয়ে যায় খ. গাছপালা প্রাণ ফিরে পায় গ. গাছপালা অচল থাকে ঘ. গাছপালা ম্লান হয়
৩২. কবিতায় বর্ষা কী রূপে এসেছে?
ক. উৎসবমুখর খ. শূন্য গ. শান্ত ঘ. ভয়ঙ্কর
৩৩. “জর্জর গ্রীষ্ম” বলতে কবি কী বোঝিয়েছেন?
ক. গ্রীষ্মের তীব্রতা খ. গ্রীষ্মের শীতলতা গ. গ্রীষ্মের গম্ভীরতা ঘ. গ্রীষ্মের নির্জীবতা
৩৪. “অবিরাম একই গান” দ্বারা কোন শব্দ বোঝানো হয়েছে?
ক. নদীর স্রোত খ. পাখির গান গ. বৃষ্টির ধারা ঘ. বাতাসের শব্দ
৩৫. কবিতায় শ্রাবণ মাসের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য কী?
ক. রৌদ্রোজ্জ্বল খ. বর্ষাবহুল গ. শুষ্ক ঘ. ধূসর
৩৬. কবিতায় “বর্ষার প্লাবন” কী বোঝানো হয়েছে?
ক. বর্ষার শান্তি খ. বর্ষার আনন্দ গ. বর্ষার প্রবাহ ঘ. বর্ষার থমথমে ভাব
৩৭. “জলময়” শব্দটির অর্থ কী?
ক. শুকনো খ. পানিতে ভরা গ. নীরব ঘ. ঝড়ো
৩৮. কবিতায় “শেষ নাই শেষ নাই বর্ষার প্লাবনের” অংশে কী প্রকাশ পেয়েছে?
ক. বর্ষা বন্ধ খ. বর্ষার অবিরাম ধারা গ. বর্ষার শেষ ঘ. ঝড় থেমে যাওয়া
৩৯. “নদীনালা ঘোলাজল ভরে উঠে ভরসায়” অংশে কী বোঝানো হয়েছে?
ক. নদীর শীতলতা খ. নদীনালা পূর্ণ হয়ে যাওয়া গ. নদীর শুকনো থাকা ঘ. নদীর নির্জীবতা
৪০. কবিতায় “উৎসব ঘনঘোর” অংশ দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
ক. শান্ত বর্ষা খ. আনন্দময় বর্ষা গ. ঝড় ঘ. শূন্যতা
৪১. “প্রকৃতিতে প্রাণের সঞ্চার ঘটে” অংশে কী বোঝানো হয়েছে?
ক. প্রকৃতি নীরব থাকে খ. প্রকৃতি প্রাণবন্ত হয় গ. প্রকৃতি স্থির থাকে ঘ. প্রকৃতি মৃত থাকে
৪২. কবিতায় “রৌদ্রের স্মৃতিটুকু” কী বোঝানো হয়েছে?
ক. রৌদ্রের উজ্জ্বলতা খ. রৌদ্রের তাপ গ. রৌদ্রের আলো ঘ. গ্রীষ্মের অনুভূতি
৪৩. কবিতায় বর্ষার পর প্রকৃতি কীভাবে প্রতিফলিত হয়?
ক. শান্ত ও ম্লান খ. প্রাণবন্ত গ. শুষ্ক ঘ. কাতর
৪৪. “নিঃঝুম ধুকধুক” অংশে কী বোঝানো হয়েছে?
ক. নিঃশব্দ অনুভূতি খ. ঝড়ের শব্দ গ. পাখির গান ঘ. নদীর স্রোত
৪৫. কবিতার মূল ভাব কী?
ক. প্রকৃতির রূপান্তর ও মানবমনের অনুভূতি খ. প্রেম গ. যুদ্ধ ঘ. বিজ্ঞান
৪৬. “শ্রাবণে” কবিতায় প্রকৃতির পরিবর্তন কোন ঋতুর সাথে সম্পর্কিত?
ক. গ্রীষ্ম খ. বর্ষা গ. শীত ঘ. বসন্ত
৪৭. “অফুরান নামতায় বাদলের ধারাপাত” অংশে বৃষ্টিকে কোন রূপে তুলনা করা হয়েছে?
ক. শিশুর হাসি খ. নামতার তালিকা গ. নদীর স্রোত ঘ. বাতাসের গান
৪৮. কবিতায় শ্রাবণ মাসের কোন বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠেছে?
ক. বর্ষা ও আনন্দ খ. শুষ্কতা গ. ধূসরতা ঘ. নীরবতা
৪৯. সুকুমার রায়ের জন্ম কোথায়?
ক. ময়মনসিংহ খ. কলকাতা গ. ঢাকা ঘ. চট্টগ্রাম
৫০. সুকুমার রায় কোন বছরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন?
ক. ১৮৮৭ খ. ১৮৯০ গ. ১৮৭৭ ঘ. ১৯০০
৫১. সুকুমার রায়ের মৃত্যু কোন সালে হয়েছিল?
ক. ১৯২০ খ. ১৯২৩ গ. ১৯১৯ ঘ. ১৯৩
৫২. সুকুমার রায়ের পুত্র কে ছিলেন?
ক. সত্যজিৎ রায় খ. উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী গ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঘ. জয় গোস্বামী
৫৩. কবিতায় বর্ষার অনুভূতি কীভাবে প্রকাশ পেয়েছে?
ক. আনন্দময় ও শান্ত খ. ম্লান ও নির্জীব গ. রৌদ্রোজ্জ্বল ঘ. ঝঞ্ঝাবহু
নিচে উত্তরসহ পিডিএফ দেয়া হলো, এই বাটন থেকে ডাউনলোড করুন।
শ্রাবণে কবিতা বহুনির্বাচনী প্রশ্ন উত্তরসহ PDF শিক্ষার্থীদের বাংলা সাহিত্যের প্রতি আগ্রহ জাগিয়ে তুলবে এবং পরীক্ষার প্রস্তুতিতেও সহায়ক হবে। সুকুমার রায়ের কবিতায় শ্রাবণের সৌন্দর্য, বৃষ্টির মাধুর্য এবং শিশুমনের আনন্দ ফুটে উঠেছে।
এই প্রশ্নোত্তর সংকলন থেকে শিক্ষার্থীরা শ্রাবণে কবিতা MCQ উত্তরসহ PDF অনুশীলনের মাধ্যমে কবিতার ভাব, শব্দার্থ এবং প্রাকৃতিক দৃশ্যাবলী আরও গভীরভাবে অনুধাবন করতে পারবে। এটি হবে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার প্রস্তুতি ও সাহিত্যচর্চায় এক গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক।