পিতৃপুরুষের গল্প ৭০+ বহুনির্বাচনী প্রশ্ন / উত্তরসহ PDF ব্লগে আপনাদের স্বাগত। হারুন হাবীবের লেখা ‘পিতৃপুরুষের গল্প’ শিক্ষার্থীদের মধ্যে দেশপ্রেম, মুক্তিযুদ্ধ, এবং ইতিহাস-ঐতিহ্য সম্পর্কে জ্ঞান এবং আগ্রহ সৃষ্টি করে। গল্পের কিশোর অন্তু ঢাকায় বসবাস করে। মায়ের পরামর্শে এবং নিজের আগ্রহের কারণে সে মুক্তিযোদ্ধা কাজল মামার সাহসী সংগ্রামের গল্প শুনে দেশ ও জাতির প্রতি শ্রদ্ধা শিখে।
গল্পে ঢাকা শহরের ইতিহাস, সাতমসজিদ রোড, জাহাঙ্গীরনগর, শহিদ মিনার, এবং ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য অন্তর্ভুক্ত। এই গল্পটি কিশোরদের কাছে যুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধের পার্থক্য, ভাষা আন্দোলন, এবং পিতৃপুরুষদের আত্মত্যাগের তাৎপর্য সুন্দরভাবে তুলে ধরে।
পিতৃপুরুষের গল্প ৭০+ বহুনির্বাচনী প্রশ্ন – হারুন হাবীব
১. কাজল মামা ঢাকা আসতে কেন চাইল না প্রথমে?
ক. গ্রামে থাকতে ভালো লাগায় খ. চাকরি না পাওয়ায় গ. ঢাকার পরিবেশ ভালো লাগেনি ঘ. মায়ের চিঠি পাননি
২. কাজল মামা কোন বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছিলেন?
ক. ১৯৭০ খ. ১৯৭১ গ. ১৯৭২ ঘ. ১৯৬৯
৩. সাতমসজিদ রোড কেন এই নাম পেয়েছে?
ক. একটি প্রাচীন মসজিদের নামের কারণে খ. ঢাকার একটি প্রধান বাজারের কারণে গ. একজন রাজাকার নেতার নাম অনুসারে ঘ. মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতির কারণে
৪. শহিদ মিনারের উদ্দেশ্য কী?
ক. ভাষা আন্দোলনের শহিদদের স্মরণ খ. মুক্তিযুদ্ধের বিজয় উদযাপন গ. ঢাকার পুরানো ইতিহাস সংরক্ষণ ঘ. শিক্ষার্থীদের জন্য একটি বিদ্যালয়
৫. কাজল মামা যুদ্ধ এবং মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে পার্থক্য কীভাবে ব্যাখ্যা করেছেন?
ক. যুদ্ধ দেশ–দেশের মধ্যে লড়াই, মুক্তিযুদ্ধ জাতির মুক্তির জন্য খ. যুদ্ধ শান্তির জন্য, মুক্তিযুদ্ধ শাসনের জন্য গ. যুদ্ধ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ সেনাদের কাজ ঘ. যুদ্ধ শুধু সেনাদের লড়াই, মুক্তিযুদ্ধ ছাত্রদের লড়াই
৬. কাজল মামা গ্রামের কোন কাজ করত যুদ্ধের আগে?
ক. মিছিল মিটিং খ. স্কুলে পড়াতেন গ. দোকান করত ঘ. চাষবাস
৭. অন্তু কেন কাজল মামার গল্প শোনার জন্য অধীর অপেক্ষা করত?
ক. যুদ্ধের গল্পে আগ্রহ ছিল খ. ঢাকা শহরের ইতিহাস জানতে চাইত গ. মামাকে ভালোবাসত ঘ. স্কুলের প্রজেক্টের জন্য
৮. কাজল মামা কীভাবে ঢাকায় এসেছিলেন?
ক. ট্রেনে খ. বাসে গ. রিকশায় ঘ. ট্রাক
৯. অন্তুর মা কী চিঠিতে লিখেছিল?
ক. ঢাকায় আসার জন্য খ. গ্রামে থাকাতে গ. কাজল মামাকে চিঠি দেওয়ার জন্য ঘ. চাকরি নেওয়ার জন্য
১০. কাজল মামা কতদিন ঢাকায় থাকবেন বলে বলেছিলেন?
ক. তিনদিন খ. চারদিন গ. পাঁচদিন ঘ. সাতদিন
১১. ঢাকা শহরের পুরানো নাম কী ছিল?
ক. জাহাঙ্গীরনগর খ. সোনারগাঁও গ. ময়মনসিংহ ঘ. রাজধানী নগর
১২. সাতমসজিদ রোড কোন স্থানের সঙ্গে সম্পর্কিত?
ক. পিলখানা খ. মোহাম্মদপুর গ. গুলশান ঘ. ধানমণ্ডি
১৩. বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজল মামা কোন হলে থাকতেন?
ক. হাজী মুহাম্মদ মহসীন হল খ. জগন্নাথ হল গ. নীলক্ষেত হল ঘ. রোকেয়া হল
১৪. জগন্নাথ হলের সামনে কি ঘটেছিল?
ক. ছাত্রদের গুলি করা খ. মিছিল অনুষ্ঠিত গ. ভাষা আন্দোলন ঘ. মুক্তিযুদ্ধের সূচনা
১৫. পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কেন ছাত্রদের গুলি করেছিল?
ক. প্রতিবাদ করার কারণে খ. অপরাধ করার কারণে গ. অস্ত্র থাকার কারণে ঘ. গ্রামে ফিরে আসার কারণে
১৬. শহিদ মিনারে ফুল দেওয়ার দিন কোন তারিখ?
ক. একুশে ফেব্রুয়ারি খ. ২৫শে মার্চ গ. ১৬ই ডিসেম্বর ঘ. ২১শে ফেব্রুয়ারি
১৭. শহিদ মিনারের মাটি কেন রক্তে ভিজেছিল?
ক. ভাষা আন্দোলনের সময় খ. মুক্তিযুদ্ধের সময় গ. প্রাকৃতিক বন্যায় ঘ. সড়ক দুর্ঘটনায়
১৮. একুশে ফেব্রুয়ারি কী উপলক্ষে স্মরণ করা হয়?
ক. ভাষা আন্দোলনের শহিদদের জন্য খ. মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের জন্য গ. স্বাধীনতার জন্য ঘ. শিক্ষা আন্দোলনের জন্য
১৯. কাজল মামা মুক্তিযুদ্ধকে কীভাবে ব্যাখ্যা করেছেন?
ক. স্বাধীনতার জন্য লড়াই খ. সীমান্ত রক্ষার জন্য লড়াই গ. অন্যায় বন্ধের জন্য ঘ. অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য
২০. “তিতিক্ষা” শব্দের অর্থ কী?
ক. সহনশীলতা খ. আত্মত্যাগ গ. বিজয় ঘ. সংগ্রাম
২১. কাজল মামা অন্তুকে শহিদ মিনারে কোন দিন ফুল দিতে নিয়ে যাবেন বলেছিলেন?
ক. একুশে ফেব্রুয়ারি খ. পঁচিশে মার্চ গ. ১৬ই ডিসেম্বর ঘ. ২১শে ফেব্রুয়ারি
২২. কাজল মামা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন হলের নাম উল্লেখ করেছেন?
ক. হাজী মুহাম্মদ মহসীন হল খ. জগন্নাথ হল গ. রোকেয়া হল ঘ. নীলক্ষেত হল
২৩. পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কোন কারণে ঢাকার ছাত্রদের হত্যা করেছিল?
ক. উর্দু ভাষা চাপিয়ে দেওয়ার প্রতিবাদ খ. অর্থনৈতিক সুবিধা নেওয়ার জন্য গ. সড়ক দুর্ঘটনায় ঘ. ভিন্ন মতামতের কারণে
২৪. সাতমসজিদ রোডের নামকরণের মূল কারণ কী?
ক. সাতগম্বুজ মসজিদ খ. একটি বই গ. মুক্তিযুদ্ধ ঘ. একটি ব্যক্তি
২৫. ঢাকা শহরের পুরানো নাম কী ছিল?
ক. জাহাঙ্গীরনগর খ. সোনারগাঁও গ. ময়মনসিংহ ঘ. চট্টগ্রাম
২৬. কাজল মামা যুদ্ধের গল্প বলতে কেন চাননি প্রথমে?
ক. অন্তুর প্রস্তুতির জন্য খ. গল্প মনে রাখার জন্য গ. নিজের স্মৃতি সতর্ক করার জন্য ঘ. সময় নষ্ট না করার জন্য
২৭. ঢাকার কোন রাস্তায় সাতগম্বুজ মসজিদ আছে?
ক. সাতমসজিদ রোড খ. রোকেয়া রোড গ. গুলশান রোড ঘ. ধানমণ্ডি রোড
২৮. কাজল মামা যুদ্ধের আগে কী করতেন?
ক. মিছিল ও ট্রেনিং খ. স্কুলে পড়াতেন গ. দোকান পরিচালনা ঘ. কৃষি কাজ
২৯. অন্তুর মা কেন কাজল মামাকে চিঠি লিখতে বলেছিলেন?
ক. অন্তুর আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্য খ. ঢাকায় আসার জন্য গ. গ্রামে ফিরানোর জন্য ঘ. ইতিহাস জানার জন্য
৩০. কাজল মামা ঢাকায় কিভাবে এসেছিলেন?
ক. ট্রেনে খ. বাসে গ. রিকশায় ঘ. নৌকায়
৩১. শহিদ মিনারের উদ্দেশ্য কী?
ক. ভাষা আন্দোলনের শহিদদের স্মরণ খ. মুক্তিযুদ্ধ উদযাপন গ. স্বাধীনতা দিবস পালন ঘ. শিক্ষার্থীদের প্রেরণা
৩২. একুশে ফেব্রুয়ারি কোন আন্দোলনের সাথে সম্পর্কিত?
ক. ভাষা আন্দোলন খ. মুক্তিযুদ্ধ গ. শিক্ষার্থীর আন্দোলন ঘ. সামরিক শাসন
৩৩. শহিদ মিনারে কি ঘটেছিল একুশে ফেব্রুয়ারিতে?
ক. পুলিশ গুলি চালিয়েছিল খ. মিছিল হয়েছিল গ. বক্তৃতা হয়েছে ঘ. বই বিতরণ হয়েছিল
৩৪. শহিদ মিনারে রক্তের স্মৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ?
ক. ভাষা আন্দোলনের শহিদদের জন্য খ. মুক্তিযুদ্ধের জন্য গ. দেশের ইতিহাসের জন্য ঘ. শিক্ষার জন্য
৩৫. কাজল মামা মুক্তিযুদ্ধের সময় কী করতেন?
ক. লড়াই খ. লেখা গ. পড়ানো ঘ. চাষাবাদ
৩৬. কাজল মামা শহিদ মিনারের কোন অংশে অন্তুকে নিয়ে গিয়েছিলেন?
ক. উপরে খ. নিচে গ. পাশে ঘ. শহরের বাইরে
৩৭. কাজল মামা শহিদ মিনারের ইতিহাস অন্তুকে কীভাবে বলেছেন?
ক. গল্পের মাধ্যমে খ. নোট দিয়ে গ. ভিডিও দেখিয়ে ঘ. বই পড়ে
৩৮. কাজল মামা অন্তুর প্রশ্নের উত্তর কী দিয়েছেন শহিদ মিনারের বিষয়ে?
ক. ভাষা আন্দোলনের শহিদদের স্মৃতি খ. স্বাধীনতার গল্প গ. মুক্তিযুদ্ধের গল্প ঘ. শহরের ইতিহাস
৩৯. কাজল মামা কেন বলেছিলেন অতীত জানা জরুরি?
ক. বর্তমান গড়ে উঠতে অতীত দরকার খ. ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার জন্য গ. ইতিহাস পড়ার জন্য ঘ. মজার জন্য
৪০. কাজল মামা শহিদ মিনারে কেন ফুল দেবেন?
ক. শহিদদের শ্রদ্ধা জানাতে খ. বই বিতরণে গ. স্কুল উদযাপনে ঘ. বন্ধুত্ব প্রকাশে
৪১. কাজল মামা শহিদ মিনারে কি উপদেশ দিয়েছেন?
ক. অতীত জানা প্রয়োজন খ. গান শেখা প্রয়োজন গ. নতুন রাস্তায় যাওয়া প্রয়োজন ঘ. বই পড়া প্রয়োজ
৪২. কাজল মামা শহিদ মিনারে কোন স্মৃতির কথা বলেছেন?
ক. ভাষা আন্দোলনের শহিদদের খ. মুক্তিযুদ্ধের গ. রাজনীতি ঘ. সাহিত্
৪৩. শহিদ মিনারে কি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষণীয় বিষয়?
ক. ত্যাগ ও সাহস খ. অর্থ গ. ক্ষমতা ঘ. রাজনীতি
৪৪. কাজল মামা কি বিষয় অন্তুকে ব্যাখ্যা দিয়েছেন শহিদ মিনারে গিয়ে?
ক. ইতিহাস ও ভাষা আন্দোলন খ. মুক্তিযুদ্ধ গ. শহরের উন্নয়ন ঘ. পরিবেশ
৪৫. কাজল মামা অন্তুকে শহিদ মিনারে নিয়ে যাওয়ার প্রধান উদ্দেশ্য কী?
ক. অতীত শেখানো খ. বিনোদন দেওয়া গ. গল্প বলা ঘ. ছবি তোলা
৪৬. কাজল মামা অন্তুকে শহিদ মিনারে নিয়ে গিয়ে কী বলেছিলেন?
ক. শহিদদের শ্রদ্ধা জানাতে খ. ইতিহাস ভুলে যেতে গ. রাজনীতি চালাতে ঘ. মুক্তিযুদ্ধ বন্ধ করতে
৪৭. কাজল মামা শহিদ মিনারে অন্তুকে কোন অনুভূতি দিয়েছেন?
ক. ইতিহাস ও গর্ব খ. ভয় গ. ক্ষোভ ঘ. আনন্দ
৪৮. কাজল মামা শহিদ মিনারে কেন গল্প বলার কথা রেখেছিলেন?
ক. আগামী দিনে শেখানোর জন্য খ. সময় নষ্ট করার জন্য গ. রাজনৈতিক কারণে ঘ. ব্যক্তিগত কারণ
৪৯. ভাষা আন্দোলনের শহিদদের কীভাবে স্মরণ করা হয়?
ক. শহিদ মিনারের মাধ্যমে খ. গান শুনিয়ে গ. মিছিল করে ঘ. বই প্রকাশ করে
৫০. কাজল মামা শহিদ মিনারে যাওয়ার আগে অন্তুকে কী শিক্ষা দিয়েছেন?
ক. অতীত জানা গুরুত্বপূর্ণ খ. বই পড়া প্রয়োজন গ. নতুন বন্ধু বানানো ঘ. অর্থ সংগ্রহ
৫১. শহিদ মিনারে গিয়ে অন্তুর মনোভাব কী ছিল?
ক. কৃতজ্ঞ ও উৎসাহী খ. বিরক্ত গ. অজ্ঞান ঘ. ক্লান্ত
৫২. কাজল মামা শহিদ মিনারে অন্তুকে কী শিক্ষা দিতে চেয়েছিলেন?
ক. দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগ খ. অর্থ উপার্জন গ. রাজনীতি ঘ. ক্ষমতা অর্জন
৫৩. শহিদ মিনারের পাশে কাজল মামা অন্তুকে কী বলেছেন?
ক. আমাদের পিতৃপুরুষের গল্প খ. নিজের গল্প গ. অর্থনৈতিক পরিকল্পনা ঘ. শিক্ষাগত তথ্য
৫৪. একুশে ফেব্রুয়ারির স্মৃতিকে কেন গুরুত্ব দেওয়া হয়?
ক. ভাষার অধিকার রক্ষার জন্য খ. অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য গ. শিক্ষার উন্নতির জন্য ঘ. প্রযুক্তির জন্য
৫৫. কাজল মামা অন্তুকে শহিদ মিনারে কোন দিনের কথা বলেছেন?
ক. একুশে ফেব্রুয়ারি খ. স্বাধীনতার দিন গ. বিজয় দিবস ঘ. ভাষা দিবস
৫৬. শহিদ মিনারে ফুল দেওয়ার মাধ্যমে কী প্রকাশ করা হয়?
ক. শ্রদ্ধা ও স্মৃতি খ. আনন্দ গ. ক্ষমতা ঘ. বিরক্তি
৫৭. কাজল মামা শহিদ মিনারের ইতিহাস কেন অন্তুকে বলেছেন?
ক. জাতির ইতিহাস জানাতে খ. সময় নষ্ট করতে গ. নতুন বই লিখতে ঘ. রাজনীতি করতে
৫৮. কাজল মামা মুক্তিযুদ্ধকে কীভাবে উপস্থাপন করেছেন?
ক. স্বাধীনতার সংগ্রাম খ. অর্থ সংগ্রহ গ. শিক্ষার প্রয়াস ঘ. ক্ষমতার জন্য লড়াই
৫৯. কাজল মামা শহিদ মিনারে অন্তুকে কী শিক্ষা দিয়েছেন?
ক. অতীত স্মরণ ও শ্রদ্ধা খ. নতুন রাস্তায় যাওয়া গ. বন্ধু তৈরি করা ঘ. অর্থ উপার্জন
৬০. কাজল মামা ঢাকার ইতিহাসে কোন বিষয়কে গুরুত্ব দিয়েছেন?
ক. ভাষা আন্দোলন খ. অর্থনীতি গ. রাজনীতি ঘ. খেলাধুলা
৬১. কাজল মামা অন্তুকে কী বিষয় শেখাতে চান?
ক. পিতৃপুরুষের ত্যাগ খ. নতুন প্রযুক্তি গ. ব্যবসা ঘ. খেলাধুলা
৬২. কাজল মামা শহিদ মিনারে অন্তুর সাথে কোন বিষয় আলোচনা করেছেন?
ক. মুক্তিযুদ্ধের গল্প খ. অর্থনৈতিক পরিকল্পনা গ. প্রযুক্তি ঘ. সংস্কৃতি
৬৩. শহিদ মিনারের গুরুত্ব কী?
ক. ভাষা আন্দোলনের স্মৃতি সংরক্ষণ খ. রাজনীতি গ. অর্থ উপার্জন ঘ. খেলাধুলা
৬৪. কাজল মামা শহিদ মিনারে অন্তুকে কী বলেছেন স্বাধীনতার বিষয়ে?
ক. এটি একটি দীর্ঘ সংগ্রামের ফল খ. এটি সহজভাবে পাওয়া যায় গ. এটি রাজনীতির ফল ঘ. এটি অর্থনৈতিক উন্নতির ফল
৬৫. কাজল মামা শহিদ মিনারে অন্তুকে কী বলেছেন একুশে ফেব্রুয়ারির মূল উদ্দেশ্য নিয়ে?
ক. ভাষা রক্ষার সংগ্রাম খ. শিক্ষার উন্নতি গ. অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ঘ. প্রযুক্তি উন্নয়ন
৬৬. কাজল মামা শহিদ মিনারে অন্তুকে কোন বিষয় শেখাতে চান?
ক. ইতিহাস ও ত্যাগ খ. নতুন প্রযুক্তি গ. খেলাধুলা ঘ. ব্যবসা
৬৭. কাজল মামা শহিদ মিনারে অন্তুকে কোন বার্তা দিয়েছেন?
ক. অতীত জানা জরুরি খ. ভবিষ্যত পরিকল্পনা জরুরি গ. ক্ষমতা অর্জন জরুরি ঘ. অর্থ উপার্জন জরুরি
৬৮. কাজল মামা শহিদ মিনারে অন্তুর কাছে কী চান?
ক. শ্রদ্ধা ও স্মৃতি রাখা খ. নতুন বই লেখা গ. রাজনীতি করা ঘ. অর্থ উপার্জন
৬৯. শহিদ মিনারের শ্রদ্ধা জানানোর মাধ্যমে কী প্রকাশ করা হয়?
ক. দেশের প্রতি ভালোবাসা খ. নতুন প্রযুক্তি গ. অর্থ উপার্জন ঘ. ক্ষমতা অর্জন
৭০. কাজল মামা অন্তুকে শহিদ মিনারে নিয়ে গিয়ে কী চান?
ক. ইতিহাস ও ত্যাগ শেখানো খ. অর্থ উপার্জন শেখানো গ. রাজনীতি শেখানো ঘ. খেলাধুলা শেখানো
৭১. শহিদ মিনারের ইতিহাসের মধ্যে কী বার্তা নিহিত?
ক. ভাষা ও স্বাধীনতার সংগ্রাম খ. অর্থ ও ক্ষমতার সংগ্রাম গ. প্রযুক্তির সংগ্রাম ঘ. খেলাধুলার সংগ্রাম
৭২. কাজল মামা অন্তুকে কী শিক্ষা দিতে চান শহিদ মিনারে নিয়ে গিয়ে?
ক. অতীত স্মরণ ও শ্রদ্ধা খ. অর্থ উপার্জন গ. রাজনীতি ঘ. নতুন বন্ধুত্ব
নিচে উত্তরসহ পিডিএফ দেয়া হলো, এই বাটন থেকে ডাউনলোড করুন।
উপসংহার (Ending)
পিতৃপুরুষের গল্প ৭০+ বহুনির্বাচনী প্রশ্ন / উত্তরসহ PDF ব্লগটি পাঠের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা শুধু গল্পের কাহিনি বোঝে না, বরং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং বাঙালি জাতির পিতৃপুরুষদের আত্মত্যাগকেও গভীরভাবে উপলব্ধি করতে পারে। গল্পের চরিত্র অন্তু ও কাজল মামা-এর সংলাপ ও ঘটনাগুলি দেশপ্রেম, সাহস, এবং দায়িত্ববোধ শেখায়।
এই গল্পটি পড়ে শিক্ষার্থীরা শিখতে পারে, কিভাবে ইতিহাস ও ব্যক্তিগত কাহিনী একত্রে মানবিক মূল্যবোধ, সংবেদনশীলতা, এবং সামাজিক দায়িত্ববোধ গড়ে তোলে। দেশের অতীত জানার সাথে সাথে তারা ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্ব উপলব্ধি করবে।