ছোটদের জন্য বিজ্ঞান ও প্রকৃতি সম্পর্কিত গল্পের মধ্যে ‘আকাশ’ গল্পটি এক গুরুত্বপূর্ণ স্থান অধিকার করেছে। আবদুল্লাহ আল-মুতীর লেখা এই প্রবন্ধে আমরা আকাশের নীল রঙ, সূর্যের আলো, মেঘ, বায়ুমণ্ডল এবং মহাকাশযান সম্পর্কিত বৈজ্ঞানিক তথ্য সহজ ও আকর্ষণীয় ভাষায় পেয়েছি। গল্পটি শুধু শিশুদের কৌতূহল জাগায় না, বরং তাদের বিজ্ঞানচেতনা, পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা এবং বিশ্লেষণ দক্ষতাও বাড়ায়।
খোলা আকাশ, মেঘাচ্ছন্ন বা রাতের আকাশ—প্রকৃতির এই চমৎকার দৃশ্যগুলো গল্পের মধ্যে জীবন্তভাবে ফুটে উঠেছে। পাঠকেরা সহজেই দেখতে পাচ্ছে কিভাবে আকাশের রঙ দিনে দিনে, সময় ও অবস্থান অনুসারে পরিবর্তিত হয়, এবং এই পরিবর্তনের বৈজ্ঞানিক কারণগুলো কি। গল্পটি ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য উপযুক্ত, কারণ এটি শুধু পাঠ্যবইয়ের অংশ নয়, বরং বাস্তব জীবনের জ্ঞান-বিজ্ঞানের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ তৈরি করে।
এই ব্লগ পোস্টে আমরা তৈরি করেছি ৭০+ বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (MCQ), যা আকাশ গল্পের মূল ভাব, বৈজ্ঞানিক তথ্য, চরিত্রের ধারণা ও গল্পের সংক্ষিপ্ত উপাদানগুলোকে কেন্দ্র করে। শিক্ষার্থীরা এই MCQ গুলো অনুশীলন করলে গল্পটি আরও গভীরভাবে অনুধাবন করতে পারবে। এছাড়াও, PDF ফরম্যাটে সমস্ত MCQ-সহ উত্তর প্রদান করা হয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের প্রস্তুতি ও শিক্ষক/অভিভাবকদের ক্লাস ব্যবহারের জন্য সহায়ক।
আকাশ গল্প বহুনির্বাচনি প্রশ্ন
১. রাতের আকাশ সচরাচর কী রঙের হয়?
ক) নীল খ) সাদা গ) কালো ঘ) লাল
২. মহাকাশযান থেকে জানা সম্ভব হচ্ছে:
i) আবহাওয়ার অবস্থা ii) জ্ঞান-বিজ্ঞানের অগ্রগতি iii) বিভিন্ন দেশের ফসল উৎপাদনের অবস্থা। কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii খ) i ও iii গ) ii ও iii ঘ) i, ii ও iii
৩. প্রবন্ধ অনুযায়ী আকাশের রঙের ভিন্নতার বৈজ্ঞানিক কারণ কী?
ক) সূর্যের আলো এবং বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন গ্যাসের ছড়ানো খ) রাতের অন্ধকার গ) মানুষজনের কল্পনা ঘ) মেঘের সংখ্যা
৪. আকাশ যদি সত্যিই কঠিন কিছু হত, তাহলে কি হতো?
ক) মানুষ সহজে দেখতে পারতো না খ) পৃথিবীর আবহাওয়া নষ্ট হত গ) বায়ুমণ্ডল থাকতো না ঘ) চাঁদ ও তারা দেখা যেত না
৫. মেঘ সাদা দেখা যায় কেন?
ক) ছোট জল কণার ছিটিয়ে দেওয়া আলো খ) সূর্যের লাল আলো গ) বায়ুমণ্ডলের নাইট্রোজেন ঘ) রাতের অন্ধকার
৬. সকাল বা সন্ধ্যায় আকাশ লাল দেখা যায় কারণ:
ক) সূর্যের আলো হাওয়ার ধুলো কণার মধ্যে দিয়ে দীর্ঘ পথ পেরিয়ে আসে খ) রাতের অন্ধকার গ) মেঘ নেই ঘ) পানি বাষ্প খুব বেশি থাকে
৭. কালো মেঘের রঙ আসে কারণ:
ক) বড় বড় পানির কণা আলোকে প্রতিফলিত করে না খ) সূর্য অস্ত যায় গ) বায়ুমণ্ডল নেই ঘ) বাতাস খুব শূন্য
৮. আকাশের নীল রঙের কারণ কী?
ক) রায়েলি ছড়ানো খ) মেঘ গ) সূর্যের লাল আলো ঘ) চাঁদের আলো
৯. আকাশ প্রবন্ধ অনুযায়ী “চাঁদোয়া” বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
ক) ছাউনি/শামিয়ানা খ) চাঁদের আলো গ) আকাশের নীল অংশ ঘ) বাতাসের স্তর
১০. আকাশ প্রবন্ধের লেখক কে?
ক) আবদুল্লাহ আল-মুতী খ) সৈয়দ মুজতবা আলী গ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঘ) হুমায়ূন আহমেদ
১১. প্রবন্ধে আকাশের কোন বৈশিষ্ট্য মানুষের কাছে আগের দিনে কল্পনাযোগ্য ছিল?
ক) কঠিন ঢাকনা মনে করা খ) লাল আলো দেখা গ) নীল রঙ দেখা ঘ) রাতের অন্ধকার
১২. আকাশ প্রবন্ধ অনুযায়ী বায়ুমণ্ডলে প্রধান গ্যাস কোনটি?
ক) নাইট্রোজেন খ) অক্সিজেন গ) কার্বন ডাই অক্সাইড ঘ) হিলিয়াম
১৩. আকাশ প্রবন্ধ অনুযায়ী মেঘে জল কণার সাইজ কেমন?
ক) খুব ছোট খ) বড় গ) মাঝারি ঘ) দৃশ্যমান
১৪. সূর্যের আলো দুপুরে লম্বভাবে আসে, ফলে আকাশের রঙ কেমন হয়?
ক) নীল খ) লাল গ) কালো ঘ) সবুজ
১৫. প্রবন্ধে আকাশের রঙের বৈচিত্র্য দেখানোর বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় কোন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়?
ক) মহাকাশযান, রকেট, বেলুন খ) জাদু গ) মেঘ পরীক্ষা ঘ) চোখের পর্যবেক্ষণ
১৬. আকাশে রাতের তারা দেখা যায় কারণ:
ক) পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল রাত্রে নীরব থাকে খ) সূর্য অস্ত যায় গ) রাতের আকাশে আলো কম থাকে ঘ) বায়ুমণ্ডল না থাকে
১৭. প্রবন্ধ অনুযায়ী আকাশের রঙের বৈচিত্র্য কার দ্বারা খেয়াল করা হয়েছিল?
ক) ফাহিম এবং পলি খ) আবদুল্লাহ আল-মুতী গ) রফিক সাহেব ঘ) সুমন সাহেব
১৮. আকাশের নীল রঙ প্রায়শই কোন কারণে পরিবর্তিত হয়?
ক) সূর্যের আলোর ঢেউ এবং হাওয়ার ধুলোর ছড়ানো খ) চাঁদে আলো পড়া গ) মেঘের অনুপস্থিতি ঘ) মানুষজনের দৃষ্টি
১৯. প্রবন্ধে বর্ণিত “মহাকাশযান থেকে ছবি” কোন কাজে আসে?
ক) আবহাওয়ার খবর, ফসলের তথ্য, যোগাযোগ ব্যবস্থা খ) খেলাধুলা গ) মজার ছবি তোলা ঘ) কল্পনা
২০. আকাশ প্রবন্ধে বায়ুমণ্ডলের মধ্যে কোন গ্যাসটি রয়েছে বর্ণহীন, স্বাদহীন এবং গন্ধহীন?
ক) অক্সিজেন খ) নাইট্রোজেন গ) কার্বন ডাই অক্সাইড ঘ) সবগুলো
২১. আকাশ প্রবন্ধ অনুযায়ী ভোর বা সন্ধ্যায় আকাশের রঙ পরিবর্তিত হয় কারণ:
ক) সূর্যের আলো হাওয়ার ধুলোর মধ্যে দীর্ঘ পথ পেরিয়ে আসে খ) রাতের অন্ধকার গ) মেঘ কম থাকে ঘ) বাতাস ঘন হয়
২২. আকাশ প্রবন্ধে মেঘ কালো দেখা যায় কখন?
ক) বড় বড় পানির কণা আলোকে প্রতিফলিত না করলে খ) সূর্য অস্ত যায় গ) চাঁদ ওঠে ঘ) বায়ুমণ্ডল থাকে না
২৩. আকাশের নীল রঙ কোন বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার কারণে?
ক) রায়েলি ছড়ানো খ) রিফ্র্যাকশন গ) প্রতিসরণ ঘ) ডিফিউশন
২৪. আকাশ প্রবন্ধে “বায়ুমণ্ডল” বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
ক) পৃথিবীর চারপাশে বাতাসের স্তর খ) মেঘের স্তর গ) চাঁদের আবরণ ঘ) সূর্যের আলো
২৫. আকাশ প্রবন্ধ অনুযায়ী সূর্য থেকে আলো কিভাবে আসে দুপুরে?
ক) প্রায় লম্বভাবে খ) তেরছাভাবে গ) আড় ঘ) এলোমেলোভাবে
২৬. আকাশ প্রবন্ধ অনুযায়ী সকালে বা সন্ধ্যায় সূর্যের আলো কিভাবে আসে?
ক) তেরছাভাবে খ) লম্বভাবে গ) আড় ঘ) সরাসর
২৭. আকাশ প্রবন্ধে বলা হয়েছে কোন কারণে মানুষ আকাশকে কঠিন ঢাকনা মনে করত?
ক) খোলা আকাশের নীল রঙ বুঝতে না পারায় খ) রাতে তারা দেখা গ) সূর্যের আলো ঘ) মেঘ বেশি দেখা
২৮. আকাশ প্রবন্ধে “নাইট্রোজেন” কী ধরনের গ্যাস?
ক) বর্ণহীন ও গন্ধহীন খ) লাল রঙের গ) ঘন ঘ) কালো
২৯. আকাশ প্রবন্ধে “অক্সিজেন” মানুষের জন্য কেন গুরুত্বপূর্ণ?
ক) জীবন এবং আগুনের জন্য খ) আলো পেতে গ) বৃষ্টি হওয়ার জন্য ঘ) চাঁদ দেখা
৩০. আকাশ প্রবন্ধে “কার্বন ডাই অক্সাইড” কোথা থেকে আসে?
ক) প্রাণীর নিঃশ্বাস খ) সূর্যের আলো গ) চাঁদ ঘ) বাতাস
৩১. আকাশ প্রবন্ধ অনুযায়ী মেঘে থাকা ছোট জল কণার কারণে কি ঘটে?
ক) আলো ছিটকে নীল রঙ দেখা যায় খ) আলো বন্ধ হয় গ) মেঘ কালো হয় ঘ) চাঁদ লুকায়
৩২. বড় পানির কণা মেঘে জমলে আকাশ কেন কালো দেখায়?
ক) আলো ভিতর দিয়ে আসতে পারে না খ) সূর্যের আলো কমে যায় গ) বাতাস নেই ঘ) চাঁদ আলো দেয়
৩৩. আকাশ প্রবন্ধে “হরহামেশা” শব্দের অর্থ কী?
ক) সবসময় খ) কখনো না গ) মাঝে মাঝে ঘ) শুধু দুপুরে
৩৪. আকাশ প্রবন্ধ অনুযায়ী সূর্য অস্ত গেলে আকাশের রঙ কেমন হয়?
ক) লাল খ) নীল গ) কালো ঘ) সাদা
৩৫. আকাশ প্রবন্ধে মহাকাশযান ব্যবহার করে কোন কাজ হয়?
ক) আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ, ফসল ও যোগাযোগ তথ্য খ) খেলাধুলা গ) ছবি তোলা ঘ) মজার ভিডিও
৩৬. আকাশ প্রবন্ধে “ঠিকরে” শব্দের অর্থ কী?
ক) ছিটকে, ছড়িয়ে খ) লুকানো গ) গুঁজে রাখা ঘ) বন্ধ করা
৩৭. আকাশ প্রবন্ধে “স্তর” শব্দের অর্থ কী?
ক) একের ওপর সাজানো ধাপ খ) নীচের মাটি গ) বাতাসের স্তর ঘ) মেঘের অংশ
৩৮. আকাশ প্রবন্ধে সূর্যের আলো দুপুরে লম্বভাবে আসায় আকাশ কেন নীল?
ক) আলো সরাসরি আসে, ছোট আলো ছড়ানো হয় খ) মেঘ বেশি থাকে গ) রাতের অন্ধকার কমে যায় ঘ) বাতাস ঘন হয়
৩৯. আকাশ প্রবন্ধ অনুযায়ী তেরছাভাবে আলো আসলে আকাশ কেন লাল দেখায়?
ক) লম্বা পথ পেরিয়ে শুধু লাল আলো চোখে পড়ে খ) নীল আলো বন্ধ হয় গ) চাঁদের আলো বেশি হয় ঘ) বাতাস পরিষ্কার হয়
৪০. প্রবন্ধ অনুযায়ী চাঁদোয়া কী?
ক) ছাউনি/শামিয়ানা খ) চাঁদের আলো গ) আকাশের নীল অংশ ঘ) বায়ুমণ্ডলের স্তর

৪১. আকাশ প্রবন্ধে বলা হয়েছে, আকাশের নীল রঙ কেন পরিবর্তিত হয়?
ক) সূর্যের আলোর পথ, বায়ুমণ্ডলের গ্যাসের ছিটানো খ) রাতের অন্ধকার গ) চাঁদের আলো ঘ) মেঘের রঙ
৪২. আকাশ প্রবন্ধে সকালে বা সন্ধ্যায় আকাশ লাল দেখায় কারণ:
ক) সূর্যের আলো হাওয়া ও ধুলোর মধ্য দিয়ে দীর্ঘ পথ পেরিয়ে আসে খ) সূর্য লুকায় গ) মেঘ নেই ঘ) বাতাস কম ঘন হয়
৪৩. আকাশ প্রবন্ধ অনুযায়ী মহাকাশযান থেকে মানুষ কী দেখতে পারে?
ক) আবহাওয়া, ফসল, যোগাযোগ ব্যবস্থা খ) মজা ও খেলা গ) জাদু ঘ) চাঁদের আলো
৪৪. আকাশ প্রবন্ধে বলা হয়েছে রাতের আকাশে চাঁদ ও তারারা কেন দেখা যায়?
ক) আলো কম থাকে, আকাশের কালো অংশে প্রতিফলন হয় খ) সূর্য থাকে গ) মেঘ বেশি থাকে ঘ) বাতাস সরল হয়
৪৫. আকাশ প্রবন্ধে রকেট ও মহাকাশযান কেন প্রয়োজন?
ক) আকাশ ও বায়ুমণ্ডল পরীক্ষা ও ছবি তোলার জন্য খ) খেলাধুলার জন্য গ) চাঁদে গেম খেলতে ঘ) মজার ভিডিও তোলার জন্য
৪৬. আকাশ প্রবন্ধে “বায়ুমণ্ডল” কাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ?
ক) মানুষের জীবন ও প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার জন্য খ) শুধুমাত্র খেলাধুলার জন্য গ) শুধুমাত্র চাঁদের আলো দেখার জন্য ঘ) শুধু মেঘের রঙের জন্য
৪৭. আকাশ প্রবন্ধে কোন গ্যাস ছড়ানো থাকায় আকাশ নীল?
ক) নাইট্রোজেন খ) অক্সিজেন গ) কার্বন ডাই অক্সাইড ঘ) সবগুলো
৪৮. আকাশ প্রবন্ধে মেঘের ভিতরের জল কণার আকার কী?
ক) অতি ছোট খ) মাঝারি গ) বড় ঘ) দৃশ্যমান
৪৯. আকাশ প্রবন্ধে সূর্য অস্ত যাওয়ার সময় মেঘ কেন লাল দেখায়?
ক) লম্বা পথ পেরিয়ে লাল আলো চোখে পড়ে খ) নীল আলো বন্ধ হয় গ) চাঁদের আলো বেশি হয় ঘ) বাতাস পরিষ্কার হয়
৫০. আকাশ প্রবন্ধে রাতের আকাশ কালো কেন?
ক) সূর্য নেই, আলো কম খ) মেঘ বেশি গ) বাতাস ঘন ঘ) চাঁদ ও তারা নেই
৫১. আকাশ প্রবন্ধে “মহাকাশযান” কী কাজ করে?
ক) পৃথিবীর ওপর ছবি তোলা, আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ, যোগাযোগ খ) খেলাধুলা গ) মজা করা ঘ) চাঁদে যাত্রা
৫২ .আকাশ প্রবন্ধে “নাইট্রোজেন” কী বৈশিষ্ট্যের?
ক) বর্ণহীন, গন্ধহীন খ) লাল রঙের গ) কালো ঘ) ঘন
৫৩. আকাশ প্রবন্ধে সূর্যের আলো দুপুরে আসলে আকাশ কেন নীল?
ক) আলো সরাসরি আসে, নীল রঙ বেশি দেখা যায় খ) মেঘ নেই গ) বাতাস কম ঘন ঘ) চাঁদ লুকায়
৫৪. আকাশ প্রবন্ধে “চাঁদোয়া” কী বোঝায়?
ক) ছাউনি/শামিয়ানা খ) চাঁদের আলো গ) আকাশের নীল অংশ ঘ) মেঘের স্তর
৫৫. আকাশ প্রবন্ধে বায়ুমণ্ডলে কত ধরনের গ্যাস আছে?
ক) প্রায় বিশটি খ) এক গ) পাঁচ ঘ) শূন্য
৫৬. আকাশ প্রবন্ধে মেঘের বড় কণা আলো বন্ধ করলে আকাশ কী দেখায়?
ক) কালো খ) লাল গ) নীল ঘ) সাদা
৫৭. আকাশ প্রবন্ধে রাতে তারারা কেন ঝকঝকে দেখা যায়?
ক) আলো কম, আকাশে অন্ধকার বেশি খ) সূর্য থাকে গ) মেঘ বেশি ঘ) বাতাস পরিষ্কার নয়
৫৮. আকাশ প্রবন্ধে হাওয়া ও ধুলোর কারণে আকাশের রঙ পরিবর্তন হয় কখন?
ক) ভোর ও সন্ধ্যা খ) দুপুরে গ) রাতের অন্ধকারে ঘ) মেঘ না থাকলে
৫৯. আকাশ প্রবন্ধে “রকেট” এর কাজ কী?
ক) মহাকাশে যাতায়াত করা খ) আকাশের ছবি তোলা গ) খেলাধুলা ঘ) বাতাস পরিষ্কার করা
৬০. আকাশ প্রবন্ধে বড় পানির কণা মেঘে জমলে কী ঘটে?
ক) আলো ভিতর দিয়ে আসে না, মেঘ কালো হয় খ) আলো বেশি হয় গ) আকাশ নীল হয় ঘ) সূর্য লাল দেখায়
৬১. আকাশ প্রবন্ধে সূর্যের আলো কিভাবে চোখে আসে?
ক) দুপুরে সরাসরি, ভোর/সন্ধ্যায় তেরছাভাবে খ) শুধু দুপুরে গ) শুধু রাতে ঘ) চাঁদ থেকে
৬২. আকাশ প্রবন্ধে “ঠিকরে” মানে?
ক) ছিটকে, ছড়িয়ে খ) লুকানো গ) গুঁজে রাখা ঘ) বন্ধ করা
৬৩. আকাশ প্রবন্ধে সূর্যের আলো ভোরে লাল দেখায় কেন?
ক) হাওয়ার মধ্যে দীর্ঘ পথ পেরিয়ে আসে খ) সূর্য লাল গ) মেঘ না থাকলে ঘ) বাতাস পরিষ্কার
৬৪. আকাশ প্রবন্ধে রাতের আকাশে চাঁদ ও তারারা কিভাবে দেখা যায়?
ক) আলো কম থাকার কারণে খ) সূর্য থাকে গ) বাতাস ঘন ঘ) মেঘ বেশি
৬৫. আকাশ প্রবন্ধে মেঘের রঙ পরিবর্তনের কারণ কী?
ক) জল কণার আকার ও সূর্যের আলো খ) বাতাসের ঘনত্ব গ) রাতের অন্ধকার ঘ) চাঁদ
৬৬. আকাশ প্রবন্ধে মানুষের কল্পনা অনুযায়ী আকাশ ছিল কী?
ক) কঠিন ঢাকনা খ) নরম কাপড় গ) পানি ঘ) বাতাসের স্তর
৬৭. আকাশ প্রবন্ধে আকাশের নীল রঙ কোন প্রক্রিয়ায়?
ক) রায়েলি ছড়ানো খ) রিফ্র্যাকশন গ) প্রতিসরণ ঘ) ডিফিউশন
৬৮. আকাশ প্রবন্ধে সূর্যের আলো দুপুরে লম্বভাবে আসে, ফলে আকাশ?
ক) নীল দেখায় খ) লাল হয় গ) কালো হয় ঘ) সাদা হয়
৬৯. আকাশ প্রবন্ধে বায়ুমণ্ডলের প্রধান উপাদান কী?
ক) নাইট্রোজেন খ) অক্সিজেন গ) কার্বন ডাই অক্সাইড ঘ) সবগুলো
৭০. আকাশ প্রবন্ধে মেঘের জল কণার আকার?
ক) অতি ক্ষুদ্র খ) বড় গ) মাঝারি ঘ) দৃশ্যমান
৭১. আকাশ প্রবন্ধে মহাকাশযান থেকে ছবি ও ভিডিও কী কাজে লাগে?
ক) আবহাওয়া, ফসল, যোগাযোগ ব্যবস্থার তথ্য জানতে খ) খেলাধুলার জন্য গ) মজা দেখার জন্য ঘ) চাঁদের আলো দেখতে
৭২. আকাশ প্রবন্ধে রাতের আকাশ কালো কেন?
ক) সূর্য নেই, আলো কম খ) মেঘ বেশি গ) বাতাস ঘন ঘ) চাঁদ ও তারারা নেই
নিচে উত্তরসহ পিডিএফ দেয়া হলো, এই বাটন থেকে ডাউনলোড করুন।
উপসংহার
‘আকাশ’ গল্পটি শিশুদের কল্পনা ও বৈজ্ঞানিক ধারণার মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করে। আকাশের নীল রঙ, সূর্যের আলো, মেঘ, বায়ুমণ্ডল এবং মহাকাশযানের বিষয়গুলো গল্পের মাধ্যমে সহজভাবে বোঝানো হয়েছে। এই ব্লগ পোস্টে দেওয়া ৭০+ MCQ উত্তরসহ PDF শিক্ষার্থীদের গল্পটি গভীরভাবে অনুধাবন করতে সাহায্য করবে এবং তাদের বিজ্ঞানের প্রাথমিক ধারণা, পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা ও বিশ্লেষণ দক্ষতা উন্নয়নে সহায়ক হবে।
এই MCQ গুলো দিয়ে শিক্ষার্থীরা ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা পাঠ্যসূচির ‘আকাশ’ গল্পের পরীক্ষা প্রস্তুতি করতে পারবে এবং গল্পের মূল ভাব ও বৈজ্ঞানিক তথ্য মজবুতভাবে আয়ত্ত করতে পারবে।